১।।
আমি বিন্যাস শুরু করি ছলাকলা নীল উদাসীন,
উদ্ভিন্ন যৌবন গাথায় দোল খায় তালপাতার পাখা।
ত্রস্ত শার্টে ঘুম ভাঙা নিয়নের ছিঁটে
গোপন নামেরা হোক আজ আটপেড়ে,
তুই আমি চল সই প্রেম
প্রেম মাখি
আর্দ্র চুম্বনে ভিন ছিলিমের কয়েক টান শিশ্ন শীতল
সোহাগ যদি সহ্য না হয় ঠোঁটে জিভ রাখিস না।
ঘাম দিয়ে জ্বর এলে প্লিজ্ কপালে রাখিস হাত
দু হাতের তালুতে মুছে নিয়ে যাবতীয় অভিমান
রাত্রির গোপন মলাটে জমুক কান্নার ইতিহাস।
২।।
অনন্ত সৈকত জানে হারানো সময় স্মৃতি
কিভাবে ধুধু বালিয়াড়ি হয়
তোকে ভালো রাখার সমস্ত বাজারী কৌশল
লিখিত থাকে ধারাবাহিক বিরহ দেয়ালে।
চাঁদ শুকোলেও থাকবে জানি জ্যোৎস্না স্মৃতি
ত্বকে লেগে আছে পালকের দাগ
পূজো পাঠ শেষ হলে কাঠামোটি ঘাট প্রত্যাশী
মৃত বলেই এসময় অস্থির হয়ে যায় কিছু কিছু রং
পেরেকের ব্যথা চিনে নেয় দেয়ালের ফাটল
টিভির এন্টেনায় একা একা দোল খায় ভোকাট্টা ঘুড়ি
ঠিকানার খাতা জুড়ে বেড়ে ওঠে অবুঝ ক্যাকটাস
অভিযুক্ত তীরগুলো বিষক্রিয়া শুরু করলে -
তোর কাছে কেবল মৃত্যুকামনা বেঁচে থাকবে ।
তোর কাছে কেবল মৃত্যুকামনা বেঁচে থাকবে ।
No comments:
Post a Comment